শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে যে ১০ টি ফল
পেজ সূচিপত্রঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে যে সকল ফল
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে যে সকল ফল
- রোগ প্রতিরোধ বাড়াবে কমলা
- রোগ প্রতিরোধ বাড়াবে আপেল
- কোলেস্টোরল কমাতে আপেলের গুনাগুণ সম্পর্কে
- আমলকি খাওয়ার উপকারিতা
- জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ
- জলপাইয়ের গুণাগুণ ও উপকারিতা সমূহ
- আঙ্গুর ফলের পুষ্টিগুণ
- আঙ্গুর ফলের গুনাগুন সমূহ
- নাশপাতির পুষ্টিগুণ
- নাশপাতিতে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা
- ডালিম বা বেদনার পুষ্টিগুন
- কুল ফলের পুষ্টিগুণ
- শেষ কথাঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে যে সকল ফল
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে যে সকল ফল
- স্বাস্থ্যসম্মত লাইভ স্টাইল? যে সব বদভ্যাস স্বাস্থ্য নষ্ট করে সেগুলো বাদ দিন। ধূমপান, জাঙ্ক ফুড, অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া অভ্যাস থাকলে সেগুলো বাদ দেন। স্বাস্থ্যসম্মত লাইফ স্টাইল ধীরে ধীরে শরীরে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য।
- প্রয়োজনীয় ভিটামিন রাখুন প্রতিদিনের মেনুতে? শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন যেন থাকে খাদ্য তালিকায় সেদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা উচিত। ভিটামিন সি ভিটামিন বি সিক্স এবং ভিটামিন ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে বিশেষ করে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খুবই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
- মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন? দীর্ঘ বিরতি চাপ মানুষের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলে। তাই চেষ্টা করুন ফুরফুরে থাকতে। মেডিটেশন, ব্যায়াম, শখের কাজ করা মাধ্যমে সহজে এর থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
- পর্যাপ্ত ঘুম জরুরী? সুস্থ থাকতে চাইলে রাতে ৮ ঘণ্টা ঘুম ভীষণ জরুরি। ঘুমের সময় এক ধরনের প্রোটিন নিঃসরণ হয় যে শরীরের শক্তি ক্ষমতা বাড়ি তোলে।
- নিয়মিত ব্যায়াম? বিভিন্ন অসুখের সঙ্গে লড়াই করতে চাইলে। প্রতিদিন কিছুক্ষণ ব্যায়াম করা জরুরী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে অনেক বেশি।
রোগ প্রতিরোধ বাড়াবে কমলা
রোগ প্রতিরোধ বাড়াবে কমলা? শীতে ফলের রাজা বলা হয় কমলাকে। গুনে ভরা ফলটির তুলনা নেই। বর্তমান বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে কিছু কিছু এলাকায় কমলা চাষ করা হচ্ছে। কমলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা এটি ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস। তাই কমলা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া কমলা শরীরের নানান উপকার সাধন করে থাকে।
মস্তিষ্ক শক্তিশালী করে
চোখ ভালো রাখে
ত্বক ভালো রাখে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
হৃদযন্ত্র ভালো রাখে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে আপেল
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে আপেল? একটি বড় আকারের আপেলে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস,পটাশিয়াম, ভিটামিন ইত্যাদি। গবেষণায় প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়াই আছে অনেক স্বাস্থ্যগত উপকারিতা।পরিপাক সহজ করে আপেল। নিয়ম করে একটি আপেল খাওয়া পরিপাকতন্ত্রের জন্য ভালো। আপেলে আঁশের পরিমাণ অনেক বেশি যা খাবার হজমে বেশ সাহায্য করে।
কোলেস্টোরল কমাতে আপেলের গুনাগুণ সম্পর্কে
কোলেস্টোরল কমাতে আপেলের গুনাগুণ সম্পর্কে? হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্যের সঙ্গে আপেলের সরাসরি যোগ রয়েছে। প্রোটিন এলডিএল হল অত্যন্ত ক্ষতিকর কোলেস্টেরল রক্তে। যেটির পরিমাণ বেড়ে গেলে হৃদপিন্ডের বিভিন্ন রোগ, হার্ট অ্যাটাক এমন কি স্টক হতে পারে। আপেল এই এনটিএল কমাতে সাহায্য করে।
ওজন কমায় আপেল
ক্যান্সার প্রতিরোধের সক্ষম আপেল
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় আপেল
আমলকি খাওয়ার উপকারিতা
আমলকি খাওয়ার উপকারিতা? প্রথমে স্বাদটা ঠিক পছন্দ না হতে পারে। তবু একটুখানি চিবিয়ে পানি খান। কি পানিকে শরবত মনে হচ্ছে, তাইতো। হ্যাঁ এই ফলটি আমলকি ভিটামিন সি তে ভরপুর। আমলকিতে আছে অসংখ্য উপকারিতা। প্রতিদিন একটি অথবা দুইটি আমলকি খেলে মুক্তি মিলবে অনেক অসুখ বিসুখ থাকে।শরীরে ভিটামিন সি এর ঘাটতি মেটাতে আমলকীর জুড়ি নেয়। ভিটামিন সি এর অভাবে যে সকল রোগ হয়, মেয়েদের লিউক্রিয়া, প্রভৃতি ক্ষেত্রে আমলকি খেলে উপকার পাওয়া যায়।
- আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়ে। এছাড়া পেটের পীড়া, সর্দি, কাশি ও রক্তহীনতার জন্য খুবই উপকারি।
- হার্টের রোগীরা আমলকী খেলে উপকার পাবেন। টাটকা আমলকী ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া বন্ধ করে, পেট পরিষ্কার করে।
- বারবার বমি হলে এক কাপ পানিতে শুকনো আমলকী ভিজিয়ে ঘণ্টা দুই রেখে দিন। এরপর সেই পানিতে একটু চন্দন ও চিনি মিশিয়ে খান। তাহলে দেখবেন ম্যাজিকের মত বমি বন্ধ হয়ে গেছে। পিত্ত সংক্রান্ত যেকোনো রোগে সামান্য মধু মিশিয়ে আমলকি খেলে উপকার হয়।
- কাঁচা বা শুকনো আমলকি বেটে একটু মাখন। কিম্মবা মিশিয়ে মাথায় লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ঘুম আসে।
- কাঁচা আমলকি বেটে রস প্রতিদিন চুলে লাগিয়ে দুই তিন ঘন্টা রেখে দিতে হবে। এভাবে চুলের গুড়া শক্ত, চুল উঠা এবং তাড়াতাড়ি চুল পাকা বন্ধ হবে।
- নিয়মিত কয়েক টুকরো করে আমলকি খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি ঠিক থাকে। আমলকি খিদে বাড়াই শরীর ঠান্ডা রাখে।
শীতকালীন সুস্বাদু এবং উপকারী ফল আমলকি। আমলকি কে বলা হয় ভিটামিন সি এর রাজা। আর এই ভিটামিন সি ত্বক সুরক্ষিতো রাখে এবং ক্যানসার প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ
জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ? অধিক জনপ্রিয় একটি ফল জলপাই। অধিক জনপ্রিয় একটি ফল জলপাই। জলপাইয়ের পাতা ও ফল দুটোই উপকারী। জলপাই ফলের রস থেকে তৈরি হয় তেল যার পুষ্টিগুণ রয়েছে। এ জাতীয় এই ফলে রয়েছে এ , সি ভিটামিন গুলো দেহের রোগ জীবাণু ধ্বংস করে।
- উচ্চ রক্তচাপ কমায়, রক্তে চর্বি জমে যাওয়ার রোধকরে। হৃদপিন্ডের রক্ত প্রবাহ ভালো রাখে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, ত্বকের উজ্জ্বল্য বাড়ায়, দাগ দূর করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে।
- জলপাইয়ে রয়েছে নানান ধরনের পুষ্টিগুণ। জলপাই খেতে টক হলেও এর গুনাগুন আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। জলপাই একটি আশ যুক্ত ফল। এই আশ আমাদের খাবার হজম করতে সাহায্য করে। হজমের পাশাপাশি পাকস্থলী ক্ষুধার্ত ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে জলপাই।
- প্রতি ১০০ গ্রাম জলপাইয়ে ৭০ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি থাকে। ১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন এ। ৯ দশমিক ৭ ভাগ শতকরা এবং ৫৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।
- আমাদের দেশে জলপাইয়ের আচার বানিয়ে খেলে ও হবে, আবার কাঁচা বা রান্না করে খেতে পারে। জলপাই শরীরের নানান পুষ্টির যোগান দেয়।
- জলপাইয়ের প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক এন্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা ক্যান্সারের জীবাণুকে ধ্বংস করে এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে বাড়ায় দ্বিগুণ পরিমাণে।
- চোখ উঠা রাতকানা চোখের পাতা ইনফেকশন জনিত সমস্যাগুলো দূর করে জলপাই ফল।
- জলপাই তে আছে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি , ভিটামিন এ। এই দুটি ভিটামিন চোখের বিভিন্ন রোগকে দূর করতে সাহায্য করে।
- প্রতিদিন নিয়ম করে জলপাই খেলে ত্বক, চু্ল, দাঁত ও হাড় মজবুত থাকে। জলপাই দেহের রক্ত চলাচল ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ফলে দেহের জন্য ক্ষতিকর প্রোটিনের পরিমাণ কমে যায়।
- হৃদপিন্ডের সঠিকভাবে কাজ করে জলপাইয়ের তেল। যে কোন বয়সের মানুষের জন্য খুবই উপকারী জলপাই তেল। জলপাই ও তার তেলে কোন কোলেস্টেরল বা চর্বি নেই। তাই রক্তের চর্বি জমে যাওয়ার কোন ভয় নেই।
- জলপাই তে প্রচুর পুষ্টিকর ও খনিজ উপাদান আছে। যেমন সোডিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ফসফরাস ও আয়োডিন রক্তে বেশি জমাট বাধা থেকে রক্ষা করে। অনেক সময় রক্তনালীর ভেতরের রক্তের ঘনত্ব মারাত্মকভাবে বেড়ে যেতে পারে। এ ধরনের রক্ত জমাট বাধা রোধ করে জলপাই।
জলপাইয়ের গুনাগুন ও উপকারিতা
জলপাইয়ের গুনাগুন ও উপকারিতা? জলপাইয়ের গুনাগুন ও উপকারিত পুষ্টিগুণ ব্যাপক পরিমাণে উপকার করে থাকে। নিচে এ সকল বিষয়ে আলোচনা করা হলো।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
জলপাই ভিটামিন ই এর বড় উৎস। যা ফ্রী যা দিকের ধ্বংস করে ফলে, শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। জলপাইয়ের ভিটামিন ই কোষের অস্বাভাবিক গঠনে বাধা দেয়, ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।জলপাইয়ের আরও গুনাগুন আছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
কোলেস্ট্ররল নিয়ন্ত্রণ করে
উচ্চ রক্তচাপ কমায়
আঙ্গুর ফলের পুষ্টিগুণ
আঙ্গুর ফলের পুষ্টিগুণ? আঙ্গুর অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি ফল। প্রায় সবারই খুব প্রিয় এ ফল সারা বছর পাওয়া যায়। আমাদের শরীরে আঙ্গুরের উপকারিতা শেষ নেই। আঙ্গুরের অনেক কম ক্যালরি পাওয়া যায়, এটা মিষ্টি বলে আমরা মনে করি। এতে হয়তো অনেক ক্যালোরি কিন্তু তা নয়। সুস্বাদু এই ফলে আছে নানান খাদ্য ও ভেষজ গুণ আঙ্গুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি ১, বি৬, খনিজ উপাদান ও পটাশিয়াম। আঙ্গুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, এজমা, হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে। আঙ্গুরের বীজ ও খোসায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা বার্ধক্য রোধে কাজ করে।
আঙ্গুর ফলের গুনাগুন সমূহ
- প্রতি ১০০ গ্রাম আঙ্গুরে আমরা ৩২ কিলো ক্যালরি পাই। রক্তের মধ্যে চিনির মাত্রা খুব দ্রুত বেড়ে যায়। তবে জ্বরের যাদের ডাইজেশনে সমস্যা হয়, আমাদের ডাইজেস্টিভ সিস্টেম অনেক দুর্বল হয়ে যায়। তখন আমরা তাদের আঙ্গুরের রস বা আঙ্গুর দিলে তারা খুব সহজে ক্যালোরি বা শক্তি পাবে, তাদের শরীরে তখন প্রচুর এনার্জি দরকার হয়।
- অনেক রোগী আছে যারা মুখে খেতে পারে না। শরীরে ফুড ইনটেক কম হচ্ছে ক্যালোরি ইনটেক কম হচ্ছে। তখন আমরা আঙ্গুরের মাধ্যমে এই অভাব পূরণ করতে পারি। আঙ্গুরের ৭ শতাংশ কার্বোহাইডেট রয়েছে, আর ৯২% জল অংশ এর মধ্যে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল আছে। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস,আয়রন, ভিটামিন সি।
- সাধারণ ভিটামিন সি আলো-বাতাসের তাপে নষ্ট হয়ে যায়। একটু নাড়াচাড়াতেও নষ্ট হয়ে যায়। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যদি খায়। তাহলে তার সম্পূর্ণটাই পেয়ে যেতে পারি। আঙ্গুর হার্ট ডিজিজ, মাইগ্রেন, কিডনি, ট্রাবল থেকে সুরক্ষায় ভালো
নাশপাতির পুষ্টিগুণ
নাশপাতিতে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা
ডালিম বা বেদনার পুষ্টিগুণ
কুল ফলের পুষ্টিগুণ
কুল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ভিটামিন ফাইবার সম্পৃক্ত কুল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য দারুন উপকারী। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি স্নায়ু এবং হাড়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী। এই ফলটি পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন এবং জিংক সমৃদ্ধ হওয়া শরীরের রক্ত প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। হাড়ের সমস্যা দূর করতে, হজম ক্ষমতা বৃদ্ধির, কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে এটি কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে কুল। এই ফলের মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত রাখা সহ একটি উদ্বেগ কমাতেও অত্যন্ত সহায়ক। এছাড়া কোন হরমোনের মাত্রা ঠিক রাখতেও সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন এই মৌসুমী ফলটি খাওয়ার অভ্যাস শুরু করতে পারেন।ঋতুভিত্তিক ফল ঋতুর অসুখ-বিসুখ প্রতিরোধ করে। এছাড়া ফলই বলের উৎস।
শেষ কথাঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে যে সকল ফল
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে যে সকল ফল? শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে যে সকল ফল, সে সকল ফলের বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি। আপনি যদি শীতকালীন ফল খেতে পছন্দ করেন এবং নিয়মিত ফল খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। শীতকালীন ফল খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। যদি অতিরিক্ত ফল খান তাহলে প্রথমে এ বিষয়গুলো জেনে নিবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url