আর্টিকেল লিখে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার ২১ টি সঠিক নিয়ম

আর্টিকেল লিখে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সঠিক  নিয়ম নিয়ে আমরা আজকের এই পোস্ট টি শুরু করতে  যাচ্ছি।  আর্টিকেল লিখে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার  সঠিক  নিয়ম সম্পর্কে জানতে আমাদের এই পোস্ট টি আপনাদেরকে বিশেষ ভাবে সহযোগিতা করবে। কেননা বাংলা আর্টিকেল লেখার সঠিক নিয়ম গুলো আমরা পযায়কমে আলোচনা করব ।

কেননা আমরা আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো যে, কিভাবে বাংলা আর্টিকেল লিখে আপনারা ইনকাম করতে পারবেন । এবং কেমন ধরনের আর্টিকেল লিখে আমাদের ইনকাম বৃদ্ধি  পাবে সে সকল নিয়ম কানুন সম্পর্কে ।সে বিষয়ে আমরা আপনাদের মাঝে বিস্তারিত ভাবে বলব । তাই দয়া করে আমাদের পুরো পোস্টটি পরবেন। 

 পেজ সুচিপত্রঃ আর্টিকেল লিখে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার ২১টি সঠিক  নিয়ম 

  • বাংলা বা ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম
  • কনটেন্ট লিখার  নিয়ম
  • ইমেজ সোর্স লিংক করে ছবি যুক্ত করা
  • ক্রিয়েটিভ কমন্স এ বাংলা  আর্টিকেল লেখার নিয়ম
  • লাইন গ্যাপ দিয়ে বাংলা কন্টেন রাইটিং
  • পোস্ট ফরম্যাটিং- কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় 
  • আর্টিকেলে অ্যাট্রাকটিভ  ডাউনলোড লিংক যুক্ত করা
  • ফোকাস কিওয়ার্ড -কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়
  • ওয়েবসাইট ছাড়া অন্য কোথাও আর্টিকেল লিখে রাখা
  • নতুন আর্টিকেলের ইমেইল নটিফিকেশন
  • পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আর্টিকেল
  • আর্টিকেলের টাইটেল/ আর্টিকেল লেখার নিয়ম
  • আর্টিকেলের ভুমিকা / আর্টিকেল লিখে আয়
  • ফিচার ইমেজ আর্টিকেল রাইটিং
  • প্যারাগ্রাফ শিরোনাম আর্টিকেল লেখার নিয়ম
  • আর্টিকেল বডি আর্টিকেল লিখে আয়
  • আর্টিকেলে আপনি/ আমি শব্দের ব্যবহার
  • ফোকাস কিওয়ার্ড /বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
  • কেন ফোকাস  কিওয়াড  গুরুত্বপূর্ণ
  • আর্টিকেল এলাইমেন্ট /আর্টিকেল লিখে আয়
  • কনক্লুশন /আর্টিকেল লেখার নিয়ম
  • আর্টিকেল লিখে আয়/ বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
  • শেষ কথা 
 

বাংলা বা ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম

এই পোস্টে বাংলা বা ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম শিখতে  পারবেন। শুরুতে প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন্ট রাইটিং টিপস দেখানো হবে। আর শেষে advance conten writing শেখার উপায় উদাহরণসহ উল্লেখ করা হবে  । বাংলায় খুব সহজে আপনি আর্টিকেল লিখে  মাসে মাসে আয় করতে পারবেন ।আর্টিকেল লেখার নিয়ম লিখে গুগলে সার্চ করলে  সকল ধরনের আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য খুব সহজেই পেয়ে যাবেন । 

আশা করছি ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন রাইটিং এখন আরো চোখ জুড়ানো হবে কন্টেন্ট লেখার নিয়ম অনুযায়ী ছবি সাইট সব সময় অরজিনাল হতে হবে ।আর ইংরেজিতে আর্টিকেল  লিখার মাধ্যমে আপনি মাসে আয় করতে পারেন ।

কনটেন্ট লিখার  নিয়ম

বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব বা ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন্ট রাইটিং করতে  হলে প্রফেশনাল স্কিনশট নেওয়ার নিয়ম জানতেই হবে । স্ক্রিনশট পিকচারে কোন অতিরিক্ত অংশ যেন না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে  বাংলা কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে  । ছবিতে অপ্রয়োজনীয় অংশ থাকলে তা কেটে ফেলতে হবে ।
এই পোস্ট এবং এই পোষ্ট দুটির দেখতে পাবেন প্রফেশনাল স্ক্রিনশট কেমন তার স্বচক্ষে দেখতে। স্ক্রিনশট ইমেজের কোন অংশে পাঠকের দৃষ্টি ফোকাস করতে চাচ্ছেন তা লাল কালি দিয়ে মার্ক করে দেখানো খুবই ভালো প্র্যাকটিস ।

"আর্টিকেল লেখার নিয়ম" লিখে গুগলে সার্চ করলে  সকল ধরনের আর্টিকেল সম্পর্কিত তথ্য খুব সহজেই পেয়ে যাবেন । করছি ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন রাইটিং এখন আরো চোখ জুড়ানো হবে কন্টেন্ট লেখার নিয়ম অনুযায়ী ছবি সাইট সব সময় অরজিনাল হতে হবে ।

ইমেজ সোর্স লিংক করে ছবি যুক্ত করা

বাংলা কনটেন্ট রাইটিং করার সময় অনেকেই অনলাইন থেকে ছবি ডাউনলোড করে আর্টিকেলের মধ্যে আপলোড করে থাকেন । আবার অনেকে আছেন যারা ছবিটা ডাউনলোড না করে ছবি সোর্স লিংকিং করে পোষ্টের মধ্যে ব্যবহার করে থাকেন । 

এই কাজটি মোটেও করা উচিত না । কারণঃ সোর্স ওয়েবসাইটের মালিক ছবি ডিলিট করে দিলে আপনার লেখা আর্টিকেলে আর ছবি দেখাবে না । আশা করছি বাংলা আর্টিকেল লেখার এই নিয়মটি বুঝতে পেরেছেন ।

ক্রিয়েটিভ কমন্স এ বাংলা  আর্টিকেল লেখার নিয়ম

আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কপিরাইট যুক্ত ছবি ডাউনলোড করে নিজ আর্টিকেল এর মধ্যে আপলোড করা যাবে না । ছবি খোঁজার ক্ষেত্রে সব সময় ক্রিয়েটিভ কমন ফিল্টার  ব্যবহার করতে হবে ।

আশা করি নিশ্চয়ই কনটেন্ট রাইটিং টিপস টি শিখতে পেরেছেন । ছবি খোঁজার ক্ষেত্রে এই   নিয়ম বুঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন  পোস্টের নিচে। 

লাইন গ্যাপ দিয়ে বাংলা কন্টেন রাইটিং

অনেকে আছেন দুই প্যারাগ্রাফের মধ্যে কয়েক লাইন গ্যাপ ব্যবহার করেন । এমনটি করা যাবে না।শুদ্ধ কন্টেন্ট রাইটিং লেখার নিয়ম হল  সর্বোচ্চ ১ লাইন গ্যাপ ব্যবহার  করা । বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটি  অবশ্যই মনে রাখবেন ।

পোস্ট ফরম্যাটিং- কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়

বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম হলো সুন্দর করে আর্টিকেল ফরম্যাটিং করা । পুরো আর্টিকেল লিখার এলাইনমেনট জাস্টিফাই ও আর্টিকেলের মধ্যের  ছবি এলাইনমেনট সেন্টার ব্যবহার করা উচিত । এই  ব্যাপার গুলো মনে রাখলে আর্টিকেল রাইটিং জব করতে তেমন সমস্যা পোহাতে হবে না ।

আর্টিকেলে অ্যাট্রাকটিভ  ডাউনলোড লিংক যুক্ত করা

বিভিন্ন আর্টিকেল দেখবেন অন্য পেজের লিংক ডাউনলোড লিংক ইমেজ বা বাটনের মত দেখায় যা দেখতে  খুবিই সুন্দর ও মানানসই। আপনিও এভাবে  ডাউনলোড লিংক যুক্ত  করবেন । যেমনটা নিচের চিত্রে দেখতে পাচ্ছেনঃ
 আশা করছি অনেকগুলো কনটেন্ট রাইটিং টিপস শিখে ফেলেছেন ইতিমধ্যে ।

ফোকাস কিওয়ার্ড -কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়

ফোকাস কীওয়ার্ড হলো একটি আর্টিকেল বা পোস্ট এর হৃদপিণ্ড। ফোকাস কিওয়াড  ছাড়া কোন আর্টিকেল গুগলে সাইটের প্রথম পেজে সাধারণত আসে না । এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে ফোকাস  কিওয়াড কি  জিনিস?

ধরুন, কিভাবে বাংলা আর্টিকেল লিখতে হয় সেই নিয়ম আপনি জানেন না তাহলে তা কিভাবে শিখবেন ।  নিশ্চয়ই গুগলের সার্চ দিয়ে শিখে নেবেন তাই না?  তবু গুগলে কি লিখে সার্চ দিবেন বলুন দেখি, নিশ্চই  "আর্টিকেল লেখার নিয়ম" বা  "বাংলা  আর্টিকেল লেখার  নিয়ম " এ ভাবে লিখে সার্চ দিবেন তাই না ? হ্যাঁ ...এটাই হলো ফোকাস কীওয়ার্ড ।

তারমানে আপনি যে বিষয়ে পোস্ট লিখছেন সেই ব্যাপারে জানার জন্য যা লিখে মানুষ google-এ সার্চ করবে এটাই হল ফোকাস কিওয়ার্ড। একটি বিষয়ে জানার জন্য অনেকগুলো ফোকাস কিওয়ার্ড মানুষ ব্যবহার করেন । যেমন  জাতীয়  পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন থেকে চেক করতে বা ডাউনলোড করতে কি লিখে গুগলে সার্চ করবেন বলুন দেখি? আমি নিচে এ  সম্পর্কিত কয়েকটি ফোকাস কিওয়ার্ড তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
  • জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করার নিয়ম
  •  আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম 
  • অনলাইন থেকে  আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন
  • ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম 
  • মোবাইলে ভোটার আইডি কার্ড চেক 
  • আইডি কার্ড চেক
  • স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড 
  • জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড ইত্যাদি
 উপরের সব কটা কিওয়াড় লিখে গুগলে সার্চ করলে অনেক গুলো  পোস্ট সামনে এসে যাই ,এক একটি  পোস্টের এক একটি ফোকাস কিওয়াড ।তার মানে উপরিক্ত সমস্ত কিওয়াড গুলোকে টার্গেট করে পোস্ট লিখা হয়েছে।মোট কথা হল উক্ত সমস্ত কিওয়াড একটি পোস্টের মধ্যে রয়েছে ।

 অন্তত ১০ থেকে ১৫ বার পোষ্টের বিভিন্ন অংশে রাখা উচিত আর একাধিক ফোকাস কিওয়ার্ড যুক্ত কোন পোষ্টের মধ্যে একটি ফোকাস কিওয়ার্ড একা রাখতে হবে.ফোকাস কিওয়ার্ড যেন পোস্টের টাইটেল ফিচার ইমেজ অন্যান্য ইমেজ পোস্ট এর প্রথম প্যারা অন্যান্য প্যারাগ্রাফ শিরোনাম ও প্যারার মধ্যে অবশ্যই থাকে।

ওয়েবসাইট ছাড়া অন্য কোথাও আর্টিকেল লিখে রাখা

অনেকেই মূল ওয়েবসাইটে পোস্ট না লিখে শুরুতে বিভিন্ন জায়গায় লিখে রাখে এরপর সাইডে পোস্ট করে । যেমন  মোবাইলের নোটপ্যাডে  লিখে রাখে  ।পরবর্তীতে সেটা কপি করে ওয়েবসাইটে গিয়ে পেস্ট করে পাবলিশ করে দেয় ।
এভাবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মতো প্রোগ্রামে পোস্ট লিখে সেভ করে রাখলে পরবর্তীতে কপি করার সময় সেখানকার প্রিফরম্যাটও কপি হয়ে যায় । যার ফলে ওয়েবসাইটের লেখা পেস্ট  করার পর অনেক সময় ফন্ট  চেঞ্জ ও ছোট বড় জনিত বিভিন্ন ফরম্যাটিং সমস্যা দেখা দেয়  । তাই আপনার প্রতি অনুরোধ থাকবে ওয়েবসাইট  ছাড়া অন্য কোথাও পোস্ট লিখে সেভ করে রাখবেন না ।

নতুন আর্টিকেলের ইমেইল নটিফিকেশন

প্রতিটি ওয়েবসাইটের নতুন আর্টিকেল প্রকাশের পর ইমেইল নটিফিকেশন সেন্ড করার ব্যবস্থা থাকতে হবে যাতে পাঠকরা নতুন পোস্টের এলাট সহজেই পেয়ে যায় ।

আপনারা যারা নতুন পোস্টের অপেক্ষায় থাকেন পড়ার জন্য বা শেয়ার করার জন্য তারা ওয়েবসাইটে গিয়ে নিচে গিয়ে এই অংশে ইমেইল ঠিকানা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করে নিন এরপর নতুন কোন পোস্ট সাইডে পাবলিশ হলে নোটিফিকেশন এলার্ট পেয়ে যাবেন ইমেইলে .

পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আর্টিকেল

আর্টিকেল লেখার সেরা নিয়ম হলো শুরুতে সুন্দর করে ভূমিকা লিখে রাখা যাতে করে পাঠকগণ বুঝতে পারেন নিজের পুরো আর্টিকেলে কি কি থাকছে বা না থাকছে আর্টিকেল লেখা শুরুতে যদি ভেতরে কি আছে না আছে সে বিষয়ে যদি পাঠক একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে যায়  তাহলে তার নিশ্চয় ভাল লাগবে । তাই না?

এরপর যখন আর্টিকেল বা পোস্ট পড়া শুরু করবে তখন যদি দেখে প্রত্যেকটারই তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য সুবিধা-অসুবিধা বিস্তারিত উল্লেখ করা আছে এবং সেই সাথে ডাউনলোড লিংক দেওয়া আছে প্রত্যেকটা দেওয়া আছে  ।তাহলে নিশ্চয়ই আপনার ভালো লাগবে তাই না । আর পোস্টের শেষে যদি লেখকের ব্যক্তিগত মতামত দেখতে পান যে, তার কাছে কোনটা সেরা । 

 পাঠক হিসেবে একটি আর্টিকেল বা পোস্ট থেকে আপনি যা যা আশা করেন সেগুলোই যদি আপনি একটি পোষ্টের উপস্থাপন করতে পারেন কেবল তাহলেই  আপনার পোস্ট লেখা সার্থক হবে ।

তাহলে প্রথমেই বলি কিভাবে পোস্ট লিখা শুরু করবেন ।

আর্টিকেলের টাইটেল/ আর্টিকেল লেখার নিয়ম

একটি আর্টিকেল বা পোস্টের টাইটেল বা শিরোনাম যেন ৫ থেকে ৯ শব্দের মধ্যে হয় এবং পোস্ট শিরোনাম পড়েই যেন বোঝা যায় পুরো পোস্ট কি থাকছে? প্রতি ১০ জন পাঠকের মধ্যে ৮ জন পাঠকই শুধুমাত্র পোস্ট শিরোনাম পড়ে পোস্ট না পড়ে অন্য কোথাও চলে যায় । যদি পোস্ট শিরোনাম তাদের পছন্দ না হয় । 
কি?কিভাবে?যেভাবে? কিংবা  লিস্ট বেইজড  শব্দ যেমন পাঁচটি দশটি ইত্যাদি  পোস্ট শিরোনাম  পাঠকরা পড়তে আকৃষ্ট হয় ।

আর্টিকেলের ভুমিকা / আর্টিকেল লিখে আয়

আর্টিকেল লেখার সঠিক নিয়ম হল কোন আর্টিকেলের বা পোস্টের  শুরুতেই চার থেকে পাঁচ লাইনের একটি ভূমিকা লিখবেন যাতে পাঠক পোস্টের শুরুর প্যারা বা ভূমিকা পড়েই  বুঝতে পারে, পুরো পোস্টে সে কি কি পেতে যাচ্ছে । অনেক পাঠকই  শুধুমাত্র ভূমিকা পড়ার পর আর পোস্ট পড়ে না যদি ভূমিকাতে ক্লিয়ার ইনফরম্যাশন  না থাকে যে পুরো পোস্টে কি কি থাকছে । তা হলে পাঠক কে আটকাতে হবে ভুমিকার মাধ্যমে ।

ফিচার ইমেজ আর্টিকেল রাইটিং

প্রত্যেকটি আর্টিকেলের বা পোস্টের ভেতরে ন্যূনতম একটি প্রাসঙ্গিক ফিচার ইমেজ রাখতে হব।  একটি ফিউচার একটি পিকচার কোন পোস্টকে অনেক অর্থবোধক করে তোলে । পাঠকরা  শুধু লাইনের পর লাইন পরতে চাই না প্রাসঙ্গিক পিকচার দেখতে চাই তাই পোস্টে পিকচার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কৃপণতা করবেন না। টাইটেল ও ফিচার ইমেজে টেক্সটে যেন ভিন্ন থাকে।

প্যারাগ্রাফ শিরোনাম আর্টিকেল লেখার নিয়ম

তারপর পুরো পোস্টটি আপনি ছোট ছোট প্যারা করে লিখবেন  এবং প্যারাগ্রাফ গুলোর শিরোনাম দেবেন সাব হেডিং ব্যবহার করে যাতে পাঠক্রম বুঝতে পারে কোন প্যারাতে কি সম্পর্কে লেখা আছে। চেষ্টা করবেন প্রতিটি প্যারাতে ঘরে যেন পাঁচ লাইন লেখা থাকে। যদি কোন প্যারাতে অনেক বেশি ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় তাহলে সেটি কয়েকটি প্যারাতে ভাগ করে করে এর মধ্যে তিনটির বেশি প্যারাগ্রাফ রাখা উচিত নয়।

আর্টিকেল বডি আর্টিকেল লিখে আয়

একটি পারফেক্ট পোষ্টের নূন্যতম পাঁচটি প্যারাগ্রাফ শিরোনাম  বা সাবহেডিং রাখা উচিত। আর একটি পোস্ট এর নূন্যতম দশটি প্যারা রাখা উচিত। একটি পোস্টের সব মিলিয়ে ৬০০ বার তার বেশি শব্দ ব্যবহার করা উচিত। কোন কিছু বৈশিষ্ট্য বা সুবিধা অসুবিধা লেখার সময় সেগুলো প্যারাগ্রাফ এর মত লাইনের পর লাইন না লিখে বুলেট লিস্ট আকারে লিখা উচিত একটি পোস্টের মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রাসঙ্গিক লিঙ্ক রাখা উচিত যেন পাঠকরা সে ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে পারে ।

আর্টিকেলে আপনি/ আমি শব্দের ব্যবহার

যখন কোন পোস্ট লিখবেন তখন আপনি /আমি এ ধরনের শব্দের ব্যবহার বেশি করবেন যাতে করে পাঠকরা মনে করে আপনি তাদের সাথে গল্প করছেন। আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে এটি একটি সেরা  টিপস।

ফোকাস কিওয়ার্ড /বাংলা আর্টিকেল রাইটিং

 পুরো  পোস্টের  সর্বোচ্চ তিনটি ফোকাস কি ওয়ার্ড  নির্বাচন করুন । যেমন এই পোস্টের ফোকাস কিওয়ার্ড হলো সেরা ভিপিএন এর পর চেষ্টা করুন সেই ফোকাস  কি ওয়ার্ড  যেন পুরো পোস্টের ন্যূনতম ১০ থেকে ১৫ জায়গায় থাকে । লক্ষ করুন মানুষ যখন Vpn সম্পর্কে গুগলে সার্চ দেয় তখন অনেকেই বাংলাতে ভিপিএন লেখে আবার ইংরেজিতে Vpn লেখে ।

আপনি যদি মনে করেন যে , আপনি এমন একটি ফোকাস  কি ওয়ার্ড  কেউ পেয়েছেন যেটি লিখে মানুষ গুগলের সার্চ দেওয়ার সময় বাংলা ইংরেজি দুইভাবেই লিখে তাহলে আপনার পোষ্টের মধ্যে সেটি দুইভাবে রাখুন যেমন এই পোস্টে বাংলায় ভিপিএন লেখা আছে ১৫ বার আর ইংরেজিতে Vpn লিখা আছে ২৪ বার ।

কেন ফোকাস  কিওয়াড  গুরুত্বপূর্ণ

এখন আমরা মনে আমাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে ফোকাস কিওয়ার্ডগুলোকে পোস্টের মধ্যে এতবার লিখতে হবে কেন ।উওরটা খুব সহজ । এদের গুরুত্ব এতটা বেশি মানুষ যখন কোন কিছু লিখে গুগলে সার্চ দেয় তখন গুগল যাচাই করে দেখে তার লেখা ফোকাস কি ওয়ার্ডটি কোন ওয়েবসাইটের পোস্টে বেশি কোন ব্যবহার করা হয়েছে । প্রাসঙ্গিকভাবে তখন গুগলকে ওয়েবসাইটের পোস্টকে বেশি প্রাসঙ্গিক মনে করে সেটটিকে সার্চ রেজাল্টের শুরুতে দেখায় যেমন কেউ যদি সেরা পাঁচটি ভিপিএন লিখে গুগলে সার্চ দেয় তাহলে এই পোস্ট শুরুতে  দেখাবে  এর কারন হল সেরা  ৫ এই কথাটি আমাদের পোস্টের টাইটেলের সাথে মিল আছে ।এবং ফোকাস কিওয়াড   Vpn  কথাটি পোস্টের মধ্যে অনেক 
জায়গাতে প্রাসঙ্গিকভাবে লিখা রয়েছে আশা করছি এবার বুঝতে পেরেছেন কেন ফোকাস কিওয়াড কোন পোস্টের ভিতরে এত বার  লিখতে হয়।

আর্টিকেল এলাইমেন্ট /আর্টিকেল লিখে আয়

 পোস্টের ভেতরে পিকচার গুলো সেন্টার এলাইনমেন্ট এর রাখবেন এবং লেখাগুলোকে জাস্টিফাই এলাইনমেন্টের রাখবে যাতে দেখবে বইয়ের লিখার মতো মনে হয় ।

কনক্লুশন /আর্টিকেল লেখার নিয়ম

পুরো পোস্ট লেখার শেষে আপনার ব্যক্তিগত মতামত দিয়ে চার থেকে পাঁচ লাইনের কনক্লিউশন লিখা উচিত । যাতে করে পোষ্টের বিভিন্ন অংশ সম্পর্কে পাঠকরা আপনার বা লেখকের  মতামত পায়। একটি আদর্শ আর্টিকেল দেখতে কেমন তা জানতে পারবেন  আমার  ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো পড়ে।

আর্টিকেল লিখে আয়/ বাংলা আর্টিকেল রাইটিং

আশা করছি এতক্ষণে আপনি পোস্ট লেখার বেসিক   নিয়মগুলো জেনে ফেলেছেন , এখন পোস্ট লিখে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং চাকরি করতে চান বাড়িতে বসে ১৫ হাজার টাকা বেতনে তাহলে আমার পছন্দের একটি সেক্টর আছে যেখানে ভালো কোয়ালিটি ফুল আর্টিকেল লিখে  মাসে ১৫০০০ টাকা আয় করা যায়। আমার দেখা কোন বিশ্বস্ত আইটি সেন্টার নেই যেখানে আর্টিকেল রাইটিং করে  প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা আয় করতে পারে।

আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং  জব করতে আগ্রহী হন, তাহলে  আমার দেখা রাজশাহীর সবচেয়ে জনপ্রিয় বিশ্বস্ত  আইটি সেন্টার " অর্ডিনারি আইটি" .com ওয়েবসাইডে গিয়ে মেনুবার থেকে " চাকরি করুন ঘরে বসে " লিংকে ক্লিক করে আবেদন করে ফেলুন আবেদন করার এক সপ্তাহের মধ্যে অর্ডিনারি আইটি টিম আপনার সাথে যোগাযোগ করবে যদি আপনি জব করার জন্য নির্বাচিত হয়ে থাকেন।

 শেষ কথা ঃ

আর্টিকেল লিখে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সঠিক  নিয়ম সম্পর্কে জানতে আমাদের এই পোস্টটি আপনাকে বিশেষ ভাবে সহযোগিতা করবে । কেননা আমরা আপনাদের মাঝে সঠিক  পদ্ধতিতে আর্টিকেল লিখে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার  সঠিক  নিয়ম সমূহ গুলো খুব সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করেছি ।আমাদের এই পোস্টর মাধ্যমে আপনি যদি কোন ধরনের উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবে্ন না।আমাদের এ পোস্টটে যদি কোন ধরনের ভুল ত্রুতি থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url