কমলা খাওয়ার- উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে ২০ টি তালিকা

শীতকালীন ফল কমলা হলেও সারা বছরে সব সময় পাওয়া যাই। আমরা অনেকেই কমলা খেতে পছন্দ করি। কিন্তু কমলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানি না । আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে কমলা সম্পর্কে বিস্তারিত কাল এই আটিকেল  থেকে জানুন।
যদি আপনি  নিয়মিত কমলা খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনাকে অবশ্যই কমলার উপকারিতা  সম্পর্কে ধারনা নিয়ে তার পরে খেতে হবে। আমরা কমলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আমাদের আর্টিকেলে।

পেজ সূচিপত্র ঃ  কমলা খাওয়ার উপকারিতা - কমলা খাওয়ার অপকারিতা

কমলা খাওয়ার উপকারিতা কমলা খাওয়ার অপকারিতা

শুঘ্রান যুক্ত কমলায় রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ যা মানব দেহে পুষ্টির যোগান দেয়। আমাদের প্রতিদিনের ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। কমলাই ভিটামিনের পাশাপাশি আলফা ও বেটা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ অন্যান্য আন্টি অক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
কমলা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং জটিল ব্যাধি সংক্রমক থেকে রক্ষা করে। কমলায় খনিজ উপাদান পটাশিয়াম ক্যালসিয়ামের মত উপাদান গুলো শরীরের সোডিয়ামের প্রভাব নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রক্তচাপ দূর করতে সাহায্য করে। 

আমাদের মুখে ভিটামিন সি এর অভাবে যে ঘা হয়। তা একমাত্র ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেলে ভালো হবে। আর কমলায় ভিটামিন সি রয়েছে যার কারণে মুখের ঘা সারাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। মানব দেহে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দেয়। শরীর হয়ে পরে নির্জীব নিস্তেজ, কমলা যেহেতু ভিটামিন সি রয়েছে। তাই কমলা খাওয়ার মাধ্যমে ত্বকের সজীবতা শরীরের প্রাণশক্তি ফেরাতে কমলা সাহায্য করে।

কমলা খাওয়ার উপকারিতা

কমলা খাওয়ার উপকারিতা? কমলার অনেকগুলি স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। কমলা দেখতে যেমন দৃষ্টিনন্দন তেমনি খেতে সুস্বাদু এক ধরনের রসালো ফল। এ ফলটির রঙ কমলা কালার হওয়াতে নাম রাখা হয় কমলা। এটি কমলা লেবু নামে পরিচিত। গোল আকৃতির এ ফলটি কাঁচা থাকতে সবুজ পাকার পরে কমলা কালার হয়ে থাকে।

কমলার বৈজ্ঞানিক নাম  

কমলা হল ছোট সাইট্রাস জাতীয় গাছের রসালো ফল। কমলা গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হল " Citrus Reticulata "এটি রুটেসি পরিবারের  সাইট্রাস গোত্রের একটি গাছ।  কমলার কিছু  সংকর ও অল্প কিছু পমেলোর সমন্বয়ে গঠিত। কমলা সরাসরি খাওয়া হয় ,জুস করে খাওয়া হয় আবার সালাদে ব্যবহার করা হয়।

কমলার ভিটামিন সমূহ

কমলায় সবথেকে যে ভিটামিন বেশি থাকে তা হল ভিটামিন সি। এ ছাড়া কমলায় আছে ভিটামিন বি৬, ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম , কলিন সহ আরও অনেক উপাদান।এর প্রতিটি উপাদান মানব শরীরের জন্য অনেক উপকারি। শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এই  ভিটামিন খুব জরুরি।

কমলা মানব দেহে কি কি উপকার করে 

  • ওজন কমাতে কমলার ব্যবহার ঃকমলায় কোন ধরনের সোডিয়াম ও ফ্যাট থাকেনা। কমলায় ফাইবার থাকাই এটি দীর্ঘ সময় পেট ভরে রাখতে সহায়তা করে। সকালের নাস্তায় খাবারের সঙ্গে  কমলা রাখতে পারেন।
  • কোলেস্টেরল কমাতেঃ কমলায় দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, এটি খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে, ভাল কোলেস্টেরল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
  • ডায়াবেটিসঃ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রুগিদের কমলা খাওয়া উপকারি। এতে উপস্থিত পুষ্টি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এটি দেহে ইন্সুলিন উৎপাদনে সাহায্য করে।
  • ক্যান্সার থেকে রক্ষাঃ কমলা লেবুতে ডি-লিমোনিন থাকে। এটি এক ধরনের যৌগ। যা ফুস্ফুসের ক্যান্সার, ত্বকের ক্যান্সার,স্তনের ক্যান্সার ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ক্যান্সার আক্রান্তের ১৫ শতাংশ ক্ষেত্রে ডিএনএ,তে রুপান্তর ঘটে যা ভিটামিন সি দ্বারা প্রতিরোধ করা যাই।
  • কিডনিতে পাথর: কমলা কিডনির জন্য অনেক উপকারি। কারন এতে ভিটামিন সি রয়েছে ,যা কিডনির পাথর প্রতিরোধ করে।
  • হৃৎপিণ্ডঃ কমলায় প্রচুর পরিমানে ফাইবার, ভিটামিন বি৬,পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি থাকায় হৃৎপিণ্ড ভাল থাকে।
  • বাতের ক্ষেত্রে, কমলাতে ভিটামিন সি রয়েছে। যা একটি ভাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে পরিচিত। যা জয়েন্তগুলোর প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে।

কমলা খাওয়ার সঠিক নিয়ম

খালি পেটে কোন ফলই খাওয়া উচিত নয়। ভরা পেটে ফল খাওয়া উচিত। সকাল সকাল বাসি পেটে কোন ফল খাওয়া ঠিক না। আপনি যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে, কোন খাবার না খেয়ে খালি পেটে কোন ফল খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনার সারাদিনটা খারাপ যাবে। এবং নানান সমস্যায় আপনাকে কাটাতে হবে। কমলা খাওয়ার মাধ্যমে আপনার এসিডিটি সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তাই খালি পেটে কমলা খাওয়া উচিত নয়।
কমলা খাওয়ার নিয়ম হলো কোয়াসহ কমলা খাওয়া। আমরা অনেকেই শুধু কমলার রস খেয়ে থাকি। সঠিক নিয়মে কমলা খেলে। স্বাস্থ্য উপকারিতার সাথে সাথে বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

কমলা খেলে ঠান্ডা লাগা গ্যাস্টিকের সমস্যা

কমলা খেলে ঠান্ডা লাগা গ্যাস্টিকের সমস্যা? আগের যুগের মানুষের একটি ভুল ধারণা ছিল। কমলা খেলে ঠান্ডা লাগে, আসলে কমলা খেলে ঠান্ডা লাগে এটা ভুল ধারণা। হঠাৎ যদি কোনক্রমে কমলো খাওয়ার পরে সর্দি কাশি লেগে যায়। তাহলে প্রধানত সকলে কমলাকে দোষারোপ করে থাকে। আসলে কমলা খেলে সর্দি কাশি বেড়ে যায় না সর্দি-কাশি নিরাময় হয়। কমলা খেলে আছে ডিটি বা গ্যাস্ট্রিক বেড়ে যেতে পারে। এখন প্রশ্ন হল কমলা খেলে কি গ্যাস্ট্রিক হয়? 

কমলা খেলে গ্যাসটিক হয় এই কথাটি সত্য নয়। খালি পেটে কমলা খেলে এসিড টি বেড়ে যেতে পারে। ভরা পেটে যদি আপনি কমলা খান তাহলে বাড়ার পরিবর্তে আপনি অনেক পরিবর্তন অনেক পুষ্টিগুণ পেয়ে যাবেন।

ত্বকের যত্নে কমলার উপকারিতা

ত্বকের কালো দাগ দূর করতে কমলার খোসা প্রয়োজনীয় পরিমাণে এসিড থাকার কারনে দাগ ব্লিচিং করতে সাহায্য করে। কমলার খোসা থেকে প্রাকৃতিক মাস্ক বানিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বক পরিষ্কার করা যায়,যা স্কাবার দিয়ে করা উপকারি।

ত্বক ভাল রাখতে কমলার খেতে হবে। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি প্রায় ১২০ শতাংশ এ ফল থেকে পাওয়া যাই। কমলায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যা বাধক্যজনিত লক্ষণ গুলির জন্য পরিচিত।

চুলের যত্নে  কমলার উপকারিতা

কমলার খোসা এবং রস মিশিয়ে শীতল মাস্ক তৈরি করা যাই, যা চুলের জন্য উপকারি। এটি চুলের ক্ষতিকর প্রভাব দূর করে।কমলার খোসা চুলের মলম মিটানোর জন্য একটি প্রাকৃতিক উপায় হিসেবে কাজ করে থাকে।

খালি পেটে কমলা খেলে কি হয়  

খালি পেটে টক জাতীয় ফল পরিহার করা উচিৎ। কমলায় প্রচুর এসিড থাকে। এতে পেট ও বুক জ্বালা পোড়া করে। 

ঘুমের সমস্যা দূর করে

আমরা নানান সমস্যার কারণে রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে পারিনা। এ কারণে রোজকার ডায়েটে কমলা রাখা খুবই জরুরী। একদিকে যেমন ঘুমের সমস্যা দূর হবে তেমনি স্মৃতিশক্তি এবং কগনিটি ভ পাওয়ার বাড়তেও সাহায্য করবে।

ওজন কমাতে কমলা ব্যবহার

যদি প্রতিদিন একটি করে কমলা লেবু খেতে পারেন, তাহলে ওজন খুব দ্রুতই হ্রাস পাবে। এবং একটি কমলা খাওয়ার ফলে আপনার বাড়তি ওজন বাড়ার ঝামেলা থেকে মুক্তি দেবে।

কিডনি পাথরের সমস্যা থেকে মুক্তি

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত কমলা খাওয়ার ফলে শরীরে এমন কিছু পরিবর্তন ঘটে যা অন্য কোন ফলের মাধ্যমে ঘটনা। শুরু করলে শরীরে এমন উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যার প্রভাবে কিডনি ফাংশনে উন্নতি হয়। স্টোনের মত কিডনির জটিল রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে থাকে।

 ব্রেনের সমস্যা আক্রান্ত 

নিয়মিত এক গ্লাস করে কমলালেবুর রস খেলে ডিমেনশিয়ার মত রোগে হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। একেবারে সম্প্রীতি প্রকাশিত একটি গবেষণায় পত্র অনুসারে এমনটাই জানা যাচ্ছে যে, জার্নাল নিউরোলজিতে প্রকাশিত এই গবেষণা পত্রটি অনুসারে যদি আপনি কমলার রস সেবন করে থাকেন। তাহলে আপনার শরীরে সকল সমস্যা সমাধান হয়ে থাকে। শরীরে নানান ভিটামিন এবং মিনারেলের পাশাপাশি আন্টি অক্সিডেন্ট এর মাত্রা বৃদ্ধি হতে থাকে। আর এর প্রভাবে ব্রেনে পাওয়ার বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ডিমেনশিয়ার মতো রোগে আক্রান্ত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

আনসারের মতো রোগ হ্রাস পায়

নিয়মিত কমলা রস খেলে শরীরে উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যে তার প্রভাবে আলসারের প্রকোপ হ্রাস । তেমনি কন্সটিপেশনের মধ্য রোগ ও দূরে পালিয়ে যায় শুধু তাই নয়। নানাবিদ পেটের রোগের প্রকোপ কমাতে কমলা পানির ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে।

ব্লাড প্রেসার

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সোডিয়াম কম খাওয়া প্রয়োজন। শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়ানো প্রয়োজন। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।

কমলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে

কমলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে? আমরা সকলেই কমলার উপকারিতা সম্পর্কে অবগত হয়েছি। আসুন এবার কমলার অপকারিতা সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক। এখন আমরা জানাবো অতিরিক্ত কমলা খেলে আমাদের শরীরে কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
কমলা তেমন কোন উপকারিতা নেই বললেই চলে। অতিরিক্ত কোন কিছু খাওয়া উচিত নাই। উপকারের পাশাপাশি অপকারও সব ফলে বিদ্যমান। 
অতিরিক্ত কিছু খেয়ে থাকেন তাহলে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে। কমলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, কমলা খাওয়ার উপকারিতা, কমলা খাওয়ার উপকার, কমলার বৈজ্ঞানিক নাম, ইত্যাদি।

গ্যাস ও এসিডিটির সমস্যা

আজকাল সকলেরই পেটে গ্যাসের সমস্যা রয়েছে। গ্যাসের সমস্যার কারণে অনেক সময় অনেক প্রবলেমে পড়তে হয়। আর এই সমস্যা কমলা সেবন করার মাধ্যমে হয়ে থাকে। কমলা খেলে যে সকল সমস্যা ঘটে থাকে তা হল। কমলাতে এসিড থাকে। যা পেটের অম্লতা বাড়িয়ে দিতে পারে। গ্যাস, বদহজম, বুক জ্বালা, পেট ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা সম্মুখীন হতে পারেন। 

অতিরিক্ত ডায়রিয়া সমস্যা

কমলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকলেও। অতিরিক্ত ফাইবার শরীরের জন্য ব্যাপক ক্ষতিকারক। বেশি পরিমাণে কমলা খেলে পেটে নানার সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। যেমন, খিচুনি পেট ফাঁপা, বুক জ্বালা পুরা, এসিডিটি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

ভিটামিন সি এর অতিরিক্ততা বৃদ্ধি

কমলায় ভিটামিন সি এ ভরপুর থাকায়। অতিরিক্ত ভিটামিন সি শরীরের জন্য বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। যে সকল সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। যেমনঃ-বুক জ্বালা, বমি বমি ভাব হওয়া, ঘুমের সমস্যা, রক্তচাপ বৃদ্ধি পাওয়া, কিডনি স্টোন, ইত্যাদি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়

শিশুদের ক্ষেত্রে

ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কমলা খুব বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত কমলো খাওয়ার ফলে ছোট বাচ্চাদের গ্যাসের প্রবলেম হয়ে থাকে। ঘন ঘন পায়খানা, বমি, পেট ব্যথা, এলার্জি ইত্যাদি সমস্যার হয়ে থাকে। কোন কিছুই বেশি খাওয়া ভালো নয়। পরিমাণমতো খেলে শরীর সুস্থ থাকে।

কমলা খাওয়ার অসুবিধা সম্পর্কে জানুন 

কমলায় উপকারের পাশাপাশি কিছু অসুবিধা রয়েছে। যেমনঃ-কমলা খাওয়া গর্ভবতী ও দুগ্ধদান কারী মহিলাদের জন্য উপকারী। তবে যদি সীমিত পরিমাণে ব্যবহার করা হয়। অন্যথায় এটি শরীরের ক্ষতি করতে পারে।

  • কমলা গুলিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা স্বাস্থোর পক্ষে ভাল। তবে বেশি খেলে পেটব্যথা হতে থাকে।
  • ছোট  বাচ্চাদের বেশি কমলা দেওয়া উচিত নয়। কারন এটি পেটে ব্যথা এবং সিনকোপের মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে।
  • যারা বিটা  ব্লকারগুলি সেবন করেন, তাদের পরিমিত রূপে কমলা খাওয়া উচিত।

আমাদের  শেষ কথা: কমলা খাওয়ার উপকারিতা কমলা খাওয়ার অপকারিতা  

কমলার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা শুরু করে আমরা বিস্তারিত ভাবে কমলা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। আপনি যদি কমলা খেতে পছন্দ করেন এবং নিয়মিত কমলা খেয়ে থাকেন,তাহলে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো  সম্পর্কে  জেনে রাখতে হবে। কমলা খাওয়ার বেশ কিছু অপকারিতা রয়েছে। যদি অতিরিক্ত কমলা খান তাহলে প্রথমে এই বিষয় গুলো জেনে নিবেন।  

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি এ  ধরনের  আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে ফলো করতে থাকুন। কারন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত  এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকে। এতক্ষণ আমাদের পাশে থাকার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ💗

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url